Shah Waliullah Dehlawi (21 February 1703 – 20 August 1762) was an important Islamic scholar and a major figure in the 18th-century Islamic revival in India. He’s known for his work to bring together different schools of thought in Islam and for his efforts to strengthen Islamic teachings during a time when the Mughal Empire was weakening. People see him as a "renewer" (Mujaddid) because of how much he helped reform and revitalise the Muslim community.

Qutb ud-Din Ahmad ibn ʿAbd-ur-Rahim al-ʿUmari ad-Dehlawi was born in Delhi to Shah Abdur Rahim, a well-known scholar who started the Madrasah-i Rahimiyah. Shah Waliullah was a brilliant student, memorising the Qur’an by age seven and quickly learning Arabic and Persian. By 15, he had already finished studying subjects like Hanafi law, theology, and logic. When his father passed away, Shah Waliullah became the head of the madrasah, continuing his father’s work.

In 1732, when he was 29, Shah Waliullah went to Makkah to study even more. After returning to Delhi, he focused on reforming both religious practices and the way Muslims lived, encouraging them to return to the teachings of the Qur’an and Hadith.

Shah Waliullah’s beliefs were based on Sunni Islam, but he wanted to unite the different Muslim groups, especially the Hanafi and Shafi’i schools. He thought their disagreements over minor issues should not divide them. One of his most important books, Hujjat Allah al-Balighah, talks about how to restore true Islamic principles in India, which was facing many challenges from outside threats and the weakening Mughal rule.

When it came to interpreting the Qur’an, Shah Waliullah believed in understanding it directly, without overcomplicating things with too many commentaries. He also believed in finding a balance between the different schools of thought in Islam, respecting their differences but not letting them tear the community apart.

Shah Waliullah’s writings, including his translations of the Qur’an into Persian, helped spread Islamic knowledge in India, especially since many people didn’t speak Arabic. He wrote over 50 books, and his ideas played a big role in bridging the gap between Sufism and the scholars of Islam.

Shah Waliullah Dehlawi passed away on 20 August 1762 in Delhi at the age of 59.

Children of Shah Waliullah Dehlawi: Three sons

1. Shah Abdul Aziz Dehlawi (1746 - 1824) - Sunni Islamic Scholar
2. Shah Rafiq Ullah Parfuldi - Scholar & Teacher
3. Shah Abdul Ghani - Father of Shah Ismail Dehlevi - Ismail was an Indian Islamic scholar and Salafi-oriented Sufi and theologian.

References

https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Waliullah_Dehlawi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdur_Rahim
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdul_Aziz_Dehlavi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Ismail_Dehlvi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Muhammad_Ishaq
https://www.encyclopedia.com/history/encyclopedias-almanacs-transcr....

Siddiqa, Ayesha. "Peace in Afghanistan." (2019): 703–710. "The first significant name is Shah Waliullah (1703–62), a Hanafi scholar,"

Shahid, Amir Khan. "DISPLACEMENT OF SHAH WALIULLAH’S Shah MOVEMENT AND ITS IMPACT ON NORTHERN INDIAN MUSLIM REVIVALIST THOUGHTS. Journal of the Research Society of Pakistan 51.2 (2014). "It would not be out of context to cite a reference of Shah Abdul Aziz (1746–1824) which is provided by Manazar Ahsan Gilanithat someone enquired from Shah Waliullah whether the Shias were Kafir. He maintained the different viewpoints among the Hanafi School of thought on the subject.."
Mohammad Afzal (2003). "Shah Wali Allah's Philosophy of Education". No. 108 of N.I.H.C.R. publication. National Institute of Historical and Cultural Research, Centre of Excellence, Quaid-i-Azam University. p. 12. ISBN 9789694150628. Shah Wali Allah agrees with Shaykh Abu'l Hassan Ashari on most of the points held in dispute. In the beginning of the tenth khizanab he mentions fourteen main points. Shah Wali Allah is of the view that the Ashari school of thought generally represents the school of the companions. It is stated that Shah Wali Allah himself was Ashari in taste."
Mohammad Sharif Khan (Professor of Education, Aligarh Muslim University); Mohammad Anwar Saleem (Department of Philosophy, Aligarh Muslim University) (1994). Muslim Philosophy and Philosophers. New Delhi: Ashish Publishing Houseg. p. 25. ISBN 9788170246237.

Edward Craig, ed. (1998). Routledge Encyclopedia of Philosophy: Questions to sociobiology. Vol. 8. Routledge. p. 734. ISBN 9780415187138. In the tenth khizana, Shah Wali Allah explains his theological view which, according to him, is in full accord with Ash'arite theology.

শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভী (২১শে ফেব্রুয়ারী ১৭০৩ - ২০শে আগস্ট ১৭৬২) ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী পণ্ডিত এবং ভারতে ১৮শ শতাব্দীর ইসলামী পুনরুজ্জীবনের একজন প্রধান ব্যক্তিত্ব। তিনি ইসলামে বিভিন্ন চিন্তাধারাকে একত্রিত করার জন্য এবং মুঘল সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পড়ার সময়ে ইসলামী শিক্ষাকে শক্তিশালী করার প্রচেষ্টার জন্য পরিচিত। মুসলিম সম্প্রদায়ের সংস্কার ও পুনরুজ্জীবিতকরণে তিনি কতটা অবদান রেখেছিলেন তার জন্য মানুষ তাকে একজন "নবীকরণকারী" (মুজাদ্দিদ) হিসেবে দেখে।

কুতুবুদ্দিন আহমদ ইবনে আবদুর রহিম আল-উমারী আদ-দেহলভী দিল্লিতে শাহ আবদুর রহিমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন, যিনি একজন সুপরিচিত পণ্ডিত যিনি মাদ্রাসা-ই রহিমিয়াহ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। শাহ ওয়ালিউল্লাহ একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন, সাত বছর বয়সে কুরআন মুখস্থ করেছিলেন এবং দ্রুত আরবি ও ফারসি শিখেছিলেন। ১৫ বছর বয়সে তিনি ইতিমধ্যেই হানাফি আইন, ধর্মতত্ত্ব এবং যুক্তিবিদ্যার মতো বিষয়গুলি অধ্যয়ন শেষ করেছিলেন। তার পিতার মৃত্যুর পর, শাহ ওয়ালিউল্লাহ মাদ্রাসার প্রধান হন, তার পিতার কাজ অব্যাহত রাখেন।

১৭৩২ সালে, যখন তার বয়স ২৯ বছর, শাহ ওয়ালিউল্লাহ আরও পড়াশোনা করার জন্য মক্কা যান। দিল্লিতে ফিরে আসার পর, তিনি ধর্মীয় রীতিনীতি এবং মুসলমানদের জীবনযাত্রা উভয়ের সংস্কারের দিকে মনোনিবেশ করেন, তাদেরকে কুরআন ও হাদিসের শিক্ষায় ফিরে যেতে উৎসাহিত করেন।

শাহ ওয়ালিউল্লাহর বিশ্বাস সুন্নি ইসলামের উপর ভিত্তি করে ছিল, কিন্তু তিনি বিভিন্ন মুসলিম গোষ্ঠী, বিশেষ করে হানাফী এবং শাফেয়ী মাজহাবকে একত্রিত করতে চেয়েছিলেন। তিনি মনে করতেন ছোটখাটো বিষয়ে তাদের মতবিরোধ তাদের বিভক্ত করা উচিত নয়। তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বইগুলির মধ্যে একটি, হুজ্জাতুল্লাহ আল-বালিগাহ, ভারতে প্রকৃত ইসলামী নীতিগুলি কীভাবে পুনরুদ্ধার করা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করে, যা বাইরের হুমকি এবং দুর্বল মুঘল শাসনের কারণে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল।

কোরআনের ব্যাখ্যা করার সময়, শাহ ওয়ালিউল্লাহ খুব বেশি ভাষ্য দিয়ে জিনিসগুলিকে জটিল না করে সরাসরি এটি বুঝতে বিশ্বাস করতেন। তিনি ইসলামের বিভিন্ন চিন্তাধারার মধ্যে ভারসাম্য খুঁজে বের করার, তাদের পার্থক্যকে সম্মান করার কিন্তু সম্প্রদায়কে বিভক্ত করতে না দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বাস করতেন।

শাহ ওয়ালিউল্লাহর লেখা, যার মধ্যে রয়েছে ফার্সিতে কুরআনের অনুবাদ, ভারতে ইসলামী জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছিল, বিশেষ করে যেহেতু অনেকেই আরবি বলতে পারতেন না। তিনি ৫০টিরও বেশি বই লিখেছিলেন এবং তার ধারণাগুলি সুফিবাদ এবং ইসলামের পণ্ডিতদের মধ্যে ব্যবধান দূর করতে বড় ভূমিকা পালন করেছিল।

'শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভী ১৭৬২ সালের ২০ আগস্ট দিল্লিতে ৫৯ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন।

'শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভীর সন্তান: তিন পুত্র

১. Shah Abdul Aziz Dehlawi (১৭৪৬ - ১৮২৪) - সুন্নি ইসলামী পণ্ডিত
২. Shah Rafiq Ullah Parfuldi - পণ্ডিত ও শিক্ষক
৩. Shah Abdul Ghani - পিতা Shah Ismail Dehlevi - ইসমাইল ছিলেন একজন ভারতীয় ইসলামী পণ্ডিত এবং সালাফি-মুখী সুফি এবং ধর্মতত্ত্ববিদ।

রেফারেন্স

https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Waliullah_Dehlawi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdur_Rahim
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdul_Aziz_Dehlavi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Ismail_Dehlvi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Muhammad_Ishaq
https://www.encyclopedia.com/history/encyclopedias-almanacs-transcr....

সিদ্দীকা, আয়েশা। "আফগানিস্তানে শান্তি।" (২০১৯): ৭০৩–৭১০। "প্রথম উল্লেখযোগ্য নাম হলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ (১৭০৩–৬২), একজন হানাফী পণ্ডিত,"

শহীদ, আমির খান। "শাহ ওয়ালিউল্লাহর শাহ আন্দোলনের স্থানচ্যুতি এবং উত্তর ভারতীয় মুসলিম পুনরুজ্জীবনবাদী চিন্তাভাবনার উপর এর প্রভাব। জার্নাল অফ দ্য রিসার্চ সোসাইটি অফ পাকিস্তান ৫১.২ (২০১৪)।" "শাহ আব্দুল আজিজের (১৭৪৬–১৮২৪) একটি রেফারেন্স উদ্ধৃত করা প্রসঙ্গত হবে না যা মানাজার আহসান গিলানী দ্বারা সরবরাহ করা হয়েছে যে কেউ শাহ ওয়ালিউল্লাহকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে শিয়ারা কাফির কিনা।" তিনি এই বিষয়ে হানাফী মাজহাবের মধ্যে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রেখেছিলেন.."

মোহাম্মদ আফজাল (২০০৩)। "শাহ ওয়ালী আল্লাহর শিক্ষা দর্শন"। এন.আই.এইচ.সি.আর. প্রকাশনার নং ১০৮। জাতীয় ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গবেষণা ইনস্টিটিউট, সেন্টার অফ এক্সিলেন্স, কায়েদ-ই-আজম বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১২। আইএসবিএন ৯৭৮৯৬৯৪১৫০৬২৮। বিতর্কিত বেশিরভাগ বিষয়ে শাহ ওয়ালী আল্লাহ শায়খ আবুল হাসান আশয়ারির সাথে একমত। দশম খিযানবের শুরুতে তিনি চৌদ্দটি মূল বিষয় উল্লেখ করেছেন। শাহ ওয়ালী আল্লাহর অভিমত যে আশয়ারি মাজহাব সাধারণত সাহাবীদের মাজহাবের প্রতিনিধিত্ব করে। বলা হয়েছে যে শাহ ওয়ালী আল্লাহ নিজেই রুচির দিক থেকে আশারী ছিলেন।"

মোহাম্মদ শরীফ খান (শিক্ষা অধ্যাপক, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়); মোহাম্মদ আনোয়ার সালিম (দর্শন বিভাগ, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়) (১৯৯৪)। মুসলিম দর্শন ও দার্শনিক। নতুন দিল্লি: আশিস পাবলিশিং হাউস, পৃষ্ঠা ১২। ২৫. আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭০২৪৬২৩৭।
এডওয়ার্ড ক্রেগ, সম্পাদনা (১৯৯৮)। রাউটলেজ এনসাইক্লোপিডিয়া অফ ফিলোসফি: কোয়েশ্চেনস টু সোসিওবায়োলজি। খণ্ড ৮। রাউটলেজ। পৃষ্ঠা ৭৩৪। আইএসবিএন ৯৭৮০৪১৫১৮৭১৩৮। দশম খিজানায়, শাহ ওয়ালি আল্লাহ তাঁর ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করেছেন যা তাঁর মতে, আশ'আরী ধর্মতত্ত্বের সাথে সম্পূর্ণ সঙ্গতিপূর্ণ।.

शाह वलीउल्लाह देहलवी (21 फरवरी 1703 - 20 अगस्त 1762) एक महत्वपूर्ण इस्लामी विद्वान और भारत में 18वीं सदी के इस्लामी पुनरुत्थान में एक प्रमुख व्यक्ति थे। उन्हें इस्लाम में विभिन्न विचारधाराओं को एक साथ लाने के उनके काम और मुगल साम्राज्य के कमज़ोर होने के समय में इस्लामी शिक्षाओं को मज़बूत करने के उनके प्रयासों के लिए जाना जाता है। लोग उन्हें एक "नवीनीकरणकर्ता" (मुजद्दिद) के रूप में देखते हैं क्योंकि उन्होंने मुस्लिम समुदाय को सुधारने और पुनर्जीवित करने में बहुत मदद की।

कुतुबुद्दीन अहमद इब्न अब्द-उर-रहीम अल-उमरी अद-देहलवी का जन्म दिल्ली में शाह अब्दुर रहीम के घर हुआ था, जो एक प्रसिद्ध विद्वान थे जिन्होंने मदरसा-ए-रहिमिया की शुरुआत की थी। शाह वलीउल्लाह एक प्रतिभाशाली छात्र थे, जिन्होंने सात साल की उम्र में ही कुरान को याद कर लिया था और जल्दी ही अरबी और फ़ारसी सीख ली थी। 15 साल की उम्र तक, उन्होंने हनफ़ी कानून, धर्मशास्त्र और तर्क जैसे विषयों का अध्ययन पूरा कर लिया था। जब उनके पिता का निधन हो गया, तो शाह वलीउल्लाह मदरसे के प्रमुख बन गए और अपने पिता के काम को जारी रखा।

1732 में, जब वे 29 वर्ष के थे, शाह वलीउल्लाह और अधिक अध्ययन करने के लिए मक्का चले गए। दिल्ली लौटने के बाद, उन्होंने धार्मिक प्रथाओं और मुसलमानों के जीवन जीने के तरीके को सुधारने पर ध्यान केंद्रित किया, उन्हें कुरान और हदीस की शिक्षाओं पर लौटने के लिए प्रोत्साहित किया।

शाह वलीउल्लाह की मान्यताएँ सुन्नी इस्लाम पर आधारित थीं, लेकिन वे विभिन्न मुस्लिम समूहों, विशेष रूप से हनफ़ी और शफ़ीई स्कूलों को एकजुट करना चाहते थे। उनका मानना ​​था कि छोटी-छोटी बातों पर उनकी असहमति उन्हें विभाजित नहीं करनी चाहिए। उनकी सबसे महत्वपूर्ण पुस्तकों में से एक, हुज्जत अल्लाह अल-बलिगाह, भारत में सच्चे इस्लामी सिद्धांतों को बहाल करने के बारे में बात करती है, जो बाहरी खतरों और कमज़ोर होते मुगल शासन से कई चुनौतियों का सामना कर रहा था।

जब कुरान की व्याख्या करने की बात आई, तो शाह वलीउल्लाह बहुत सारी टिप्पणियों के साथ चीजों को जटिल किए बिना, इसे सीधे समझने में विश्वास करते थे। वह इस्लाम में विभिन्न विचारधाराओं के बीच संतुलन बनाने में भी विश्वास करते थे, उनके मतभेदों का सम्मान करते थे लेकिन उन्हें समुदाय को अलग नहीं होने देते थे।

शाह वलीउल्लाह के लेखन, जिसमें कुरान का फ़ारसी में अनुवाद भी शामिल है, ने भारत में इस्लामी ज्ञान को फैलाने में मदद की, खासकर तब जब बहुत से लोग अरबी नहीं बोलते थे। उन्होंने 50 से ज़्यादा किताबें लिखीं और उनके विचारों ने सूफ़ीवाद और इस्लाम के विद्वानों के बीच की खाई को पाटने में बड़ी भूमिका निभाई।

शाह वलीउल्लाह देहलवी का निधन 20 अगस्त 1762 को दिल्ली में 59 वर्ष की आयु में हुआ।

शाह वलीउल्लाह देहलवी के बच्चे: तीन बेटे

1. Shah Abdul Aziz Dehlawi (1746 - 1824) - सुन्नी इस्लामी विद्वान
2. Shah Rafiq Ullah Parfuldi - विद्वान और शिक्षक
3. Shah Abdul Ghani - पिता Shah Ismail Dehlevi - इस्माइल एक भारतीय इस्लामी विद्वान और सलाफी-उन्मुख सूफी और धर्मशास्त्री थे। =संदर्भ=

https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Waliulla_Dehlavi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdur_Rahid
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Abdul_Aziz_Dehlavi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Ismail_Dehlvi
https://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Muhammad_Ishaq
https://www.encyclopedia.com/history/encyclopedias-almanacs-transsc...शाह-वलीउल्लाह#:~:text= Indian%20religious%20leader%20Shah%20Waliulla,producted%2051%20important%20Muslim%20texts।

सिद्दीका, आयशा. "अफ़गानिस्तान में शांति।" (2019): 703–710. "पहला महत्वपूर्ण नाम शाह वलीउल्लाह (1703–62) है, जो एक हनफ़ी विद्वान थे,"

शाहिद, अमीर खान। "शाह वलीउल्लाह के शाह आंदोलन का विस्थापन और उत्तरी भारतीय मुस्लिम पुनरुत्थानवादी विचारों पर इसका प्रभाव। जर्नल ऑफ़ द रिसर्च सोसाइटी ऑफ़ पाकिस्तान 51.2 (2014)। "शाह अब्दुल अज़ीज़ (1746–1824) का संदर्भ देना संदर्भ से बाहर नहीं होगा, जो मनाज़र अहसन गिलानी द्वारा प्रदान किया गया है कि किसी ने शाह वलीउल्लाह से पूछा कि क्या शिया काफ़िर थे। उन्होंने इस विषय पर हनफ़ी विचारधारा के बीच अलग-अलग दृष्टिकोण बनाए रखे.."

मोहम्मद अफ़ज़ल (2003). "शाह वली अल्लाह का शिक्षा दर्शन". एन.आई.एच.सी.आर. प्रकाशन की संख्या 108. राष्ट्रीय ऐतिहासिक और सांस्कृतिक अनुसंधान संस्थान, उत्कृष्टता केंद्र, क़ायद-ए-आज़म विश्वविद्यालय. पृष्ठ 12. आईएसबीएन 9789694150628. शाह वली अल्लाह विवादित अधिकांश बिंदुओं पर शेख अबुल हसन अशरी से सहमत हैं. दसवीं खिज़ानब की शुरुआत में उन्होंने चौदह मुख्य बिंदुओं का उल्लेख किया है. शाह वली अल्लाह का मानना ​​है कि अशरी विचारधारा आम तौर पर साथियों के स्कूल का प्रतिनिधित्व करती है. ऐसा कहा जाता है कि शाह वली अल्लाह खुद स्वाद में अशरी थे."

मोहम्मद शरीफ खान (शिक्षा के प्रोफेसर, अलीगढ़ मुस्लिम विश्वविद्यालय); मोहम्मद अनवर सलीम (दर्शनशास्त्र विभाग, अलीगढ़ मुस्लिम विश्वविद्यालय) (1994). मुस्लिम दर्शन और दार्शनिक. नई दिल्ली: आशीष पब्लिशिंग हाउस. पी. 25. आईएसबीएन 9788170246237.
एडवर्ड क्रेग, एड. (1998). रूटलेज इनसाइक्लोपीडिया ऑफ फिलॉसफी: क्वेश्चंस टू सोशियोबायोलॉजी. खंड 8. रूटलेज. पी. 734. आईएसबीएन 9780415187138. दसवें खिजाना में, शाह वली अल्लाह अपने धार्मिक दृष्टिकोण की व्याख्या करते हैं, जो उनके अनुसार, अशरी धर्मशास्त्र के साथ पूरी तरह से मेल खाता है।.